মিয়া গোলাম পরওয়ার
(Beta)
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • অর্থনীতি
    • ইতিহাস
    • ধর্ম
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • রাজনীতি
    • সংস্কৃতি
    • বিবিধ
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • বিবৃতি/বাণী
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • সমাজ কল্যাণ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • স্বাস্থ্যসেবা
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • আইন ও মানবাধিকার
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • যুব ও ক্রীড়া
    • আন্তর্জাতিক
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • উদ্ধৃতি
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষ প্রতিবেদন
    • স্মারক
    • বুকলেট/লিফলেট
    • পোস্টার
    • ডকুমেন্টারি
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • অর্থনীতি
    • ইতিহাস
    • ধর্ম
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • রাজনীতি
    • সংস্কৃতি
    • বিবিধ
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • বিবৃতি/বাণী
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • সমাজ কল্যাণ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • স্বাস্থ্যসেবা
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • আইন ও মানবাধিকার
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • যুব ও ক্রীড়া
    • আন্তর্জাতিক
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • উদ্ধৃতি
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষ প্রতিবেদন
    • স্মারক
    • বুকলেট/লিফলেট
    • পোস্টার
    • ডকুমেন্টারি
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী
মিয়া গোলাম পরওয়ার
মিয়া গোলাম পরওয়ার
No Result
View All Result

প্রস্তাবিত বাজেট এবং প্রবৃদ্ধির হার বাস্তবতা বিবর্জিত ও কল্পনা নির্ভর

২০২০-২১ অর্থ বছরের উচ্চাকাঙ্ক্ষী মোটা অংকের ঋণ নির্ভর বাজেট সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া

জুন ১১, ২০২০
প্রস্তাবিত বাজেট এবং প্রবৃদ্ধির হার বাস্তবতা বিবর্জিত ও কল্পনা নির্ভর

আজ ১১ জুন অর্থমন্ত্রী জাতীয় সংসদে ২০২০-২১ অর্থ বছরের জন্য ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ১৯০ কোটি টাকার যে উচ্চাকাঙ্ক্ষী মোটা অংকের ঋণ নির্ভর বাজেট পেশ করেছেন সে সম্পর্কে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আজ ১১ জুন প্রদত্ত এক বিবৃতিতে বলেন:

“অর্থমন্ত্রী জনাব আ.হ.ম মোস্তফা কামাল জাতীয় সংসদে ৫ লক্ষ ৬৮ হাজার ১৯০ কোটি টাকার ঋণ নির্ভর ঘাটতি বাজেট পেশ করেছেন। বাজেটের শিরোনাম করা হয়েছে ‘অর্থনৈতিক উত্তরণ ও ভবিষ্যৎ পথ পরিক্রমা।’ বলা হয়েছে এটি হবে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার এবং মানুষের জীবন রক্ষার বাজেট।

বাজেটে প্রবৃদ্ধির হার ধরা হয়েছে ৮ দশমিক ২ শতাংশ, আর বাজেট ঘাটতি হচ্ছে জিডিপির প্রায় ৬ শতাংশ। মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে ৫.৪ শতাংশ। প্রস্তাবিত বাজেট এবং প্রবৃদ্ধির হার বাস্তবতা বিবর্জিত ও কল্পনা নির্ভর। বাজেটে আয় ও ব্যয়ের মধ্যে বড় ব্যবধান রয়েছে।

প্রস্তাবিত বাজেটে মোট এডিপি ধরা হয়েছে ২ লক্ষ ৫ হাজার ১শত ৪৫ কোটি টাকা, রাজস্ব খাতে আয় ধরা হয়েছে ৩ লক্ষ ৭৮ হাজার কোটি টাকা, বৈদেশিক ঋণ ধরা হয়েছে ৭৬ হাজার ৪ কোটি টাকা, ব্যাংক ঋণ ধরা হয়েছে ৮৪ হাজার ৯ শত ৮০ কোটি টাকা- যা গত বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। ঘাটতি ধরা হয়েছে ১ লক্ষ ৯০ হাজার কোটি টাকা। বাজেটের প্রায় ৩ ভাগের ১ ভাগই ঋণ নির্ভর। এই ঋণের সুদ পরিশোধ করতেই সরকারের নাভিশ্বাস উঠে যাবে।

এ বাজেটের মাধ্যমে সরকারের ব্যাংক নির্ভরতা আরো বৃদ্ধি পাবে। চলতি অর্থ বছরের ১১ মাসে সরকার ব্যাংক থেকে প্রায় ১ লক্ষ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার ১৯টি প্যকেজে ১ লক্ষ ৩ হাজার ১১৭ কোটি টাকার আর্থিক প্রণোদনা ঘোষণা করেছেন- যা সরবরাহের দায়িত্ব মূলত ব্যাংকগুলোর। ব্যাংকের উপর এমনিতেই তারল্য সংকট রয়েছে; বাজেটে ব্যাংক থেকে ৮৪ লাখ ৯ হাজার ৮০ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ প্রস্তাবের মাধ্যমে ব্যাংকিং খাতকে আরো সংকটের দিকে ঠেলে দেয়া হবে। সরকারের প্রস্তাবিত এ বাজেটে দেশের আর্থিক শৃঙ্খলা আরো ভেংগে পড়বে।

জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৮.২ ; গত বছরও জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৮.২। সেটা অর্জন করা সম্ভব না হওয়ায় জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার সংশোধন করে তা ৫.২ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়। এটা নিয়েও নানা প্রশ্ন রয়েছে। বিশ্বব্যাংক এবারের প্রবৃদ্ধি ১.৬ শতাংশ এবং আগামী অর্থ বছরে তা কমে ১ শতাংশে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন- অর্থমন্ত্রী তা গোপন রেখে প্রবৃদ্ধি ৮.২ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে তা কাগুজে সক্ষমাত্রায় পরিণত করেছেন ও জাতিকে মিথ্যা আশার বাণী শুনিয়েছেন। বাস্তবে ৮.২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অসম্ভব।

করোনা ভাইরাসে সংক্রমিত গোটা দেশ। প্রতিদিনই আক্রান্ত ও মৃত্যুবরণ করছেন মানুষ। করোনায় আক্রান্ত রোগীরা এ হাসপাতাল থেকে সে হাসপাতাল ঘুরে শেষ পর্যন্ত বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুবরনের ঘটনাও ঘটছে। চিকিৎসা ব্যবস্থার এ ভঙুর পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যখাতে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে ৪১ হাজার ২৭ কেটি টাকা- যা বাজেটের ৭.২ শতাংশ। গোটা জাতি যখন অপর্যাপ্ত চিকিৎসা উপকরণ, দুর্বল ব্যবস্থাপনার কারণে চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত, তখন এ খাতে প্রস্তাবিত বরাদ্দ মোটেই যথেষ্ট নয়। চলমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ বাজেটের ১০ শতাংশ হওয়া দরকার।

দারিদ্র দূরীকরণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং সামাজিক নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলার জন্য প্রস্তাবিত বাজেট বক্তৃতায় গুরুত্ব দিলেও এক্ষেত্রে যে বরাদ্দ রাখা হয়েছে তা বাস্তবায়নের কোন সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা তুলে ধরা হয়নি। বাজেটে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী সহ সকলের জন্য খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করার গতানুগতিক বক্তব্য ছাড়া নতুন কোন ব্যবস্থার কথা বলা হয়নি।

কৃষি বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকা শক্তি। কৃষকরা বরাবরই তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পায়না। প্রস্তাবিত বাজেটে উৎপাদনের উপকরণের মূল্য হ্রাসের কোন কথা বলা হয়নি। বরং রাসায়নিক সারের গত বছরের মূল্যই বহাল রাখা হয়েছ। কৃষকদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত সহ কৃষিখাতকে যথাযথ গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা হয়নি।

বাংলাদেশে শিল্প খাত অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করছে। বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করছে। ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্পে প্রায় আড়াই কোটি মানুষ সম্পৃক্ত। এ খাতকে প্রস্তাবিত বাজেটে যথাযথ গুরুত্ব দেওয়া হয়নি।

করোনা ভাইরাসের কারণে বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশী কর্মহীন হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তন করেছে। ভবিষ্যতে এ সংখ্যা আরো বাড়বে। রেমিট্যান্স যোদ্ধা হিসেবে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে তাদের অবদান অস্বীকার্য। প্রবাসীদের মধ্যে যারা কর্মহারা হয়ে দেশে প্রত্যাবর্তন করছেন তাদের পুনর্বাসনে বাজেটে কোন দিক নির্দেশনা নেই।

দুর্যোগ ব্যবস্হাপনায় বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৯ হাজার ৮ শত ৩৬ কোটি টাকা। অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় সুপার সাইক্লোন আমফানের কথা বললেও আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত দেশের দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের ক্ষতিগ্রস্ত ২৬ টি জেলার রাস্তা-ঘাট-ব্রীজ-কালভার্ট-বেড়ীবাধ নির্মাণ ও ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পুনর্বাসনে কোন বরাদ্দের কথা বলেন নি।

করমুক্ত আয়ের সীমা ৩লক্ষ টাকা রাখা হয়েছে। কয়েক বছর পর করমুক্ত আয়সীমা বাড়ানো হলো। করোনা ভাইরাস পরিস্হিতি ও বাস্তবতার নীরিখে করমুক্ত আয়ের সীমা অন্তত: ৪ লক্ষ টাকা হওয়া উচিত। মহিলাদের জন্য আয়মুক্ত করসীমা সাড়ে ৪ লাখ টাকা করা দরকার বলে আমরা মনে করি।

সরকার গত বছর রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি । রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি ধরা হয়েছে ৫০ শতাংশ। এর আগে রাজস্ব আয়ের প্রবৃদ্ধি ছিল সর্বোচ্চ ৩০শতাংশ। স্বাভাবিক অবস্হায়ও রাজস্ব প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১৮-২০ শতাংশের ঘরে ছিল। করোনা কালে এটা ৫০ শতাংশ প্রবৃদ্ধির প্রস্তাব অবাস্তব এবং এবারও তা অর্জন করতে পারবেনা ।

করোনা ভাইরাসের কারণে বিপুল সংখ্যক লোক কর্মহীন হয়ে পড়েছে, সেই সাথে দেশের কর্মক্ষম বেকার লোকদের সমখ্যা ত্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। করোনা ভাইরাসের কারণে ৯৫ শতাংশ মানুষের আয় কমেছে। কাজ হারিয়েছে ৬২ শতাংশ মানুষ।

অথচ অর্থমন্ত্রী ১৪ লক্ষ মানুষ কর্মহীন হয়েছে বলে তার বক্তব্যে বিভ্রান্তিকর তথ্য পেশ করেছেন। এ বিপুল জনগোষ্ঠীর আয় ও কর্মসংস্থানের কোন দিক-নিদের্শনা প্রস্তাবিত বাজেটে নেই।

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার যে প্রস্তাব করা হয়েছে তা দুর্নীতিকে উৎসাহিত করবে। মূলত দলীয় এবং দলীয় পছন্দের লোকদের কালো টাকার পাহাড়কে সাদা করার সুযোগ দেয়ার জন্য বাজেটে এ প্রস্তাব রাখা হয়েছে। আমরা মনে করি যারা অবৈধ ভাবে অর্থ উপার্জন করে কর ফাঁকি দিয়েছেন, তাদের বিরুদ্ধে দুর্নিতি দমন কমিশনের মাধ্যমে কঠোর ব্যবস্হা নেয়া দরকার।

বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ। অথচ আমরা লক্ষ্য করছি জাকাতের টাকার উপর কর আদায় করা হয়। আমরা জাকাতের টাকা করমুক্ত করা প্রয়োজন বলে মনে করি।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে শ্রমিকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। শ্রমিকদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বাজেটে কোন বরাদ্দের কথা বলা হয়নি। শ্রমিকদের স্বাস্থ্য, আবাসন ও স্বাস্থ্য বীমার বিষয়ে বাজেটে ব্যবস্হা থাকা দরকার বলে আমরা মনে তরি।
গত বছরের বাজেটও সরকার পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এবারের প্রস্তাবিত বাজেট বস্তবায়ন নিয়েও সংশয় রয়েছে।

সর্বোপরি করোনা ভাইরাসে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের জন্য কার্যকর সুশাসন, সচ্ছতা নিশ্চিতকরণ এবং সকল স্তরে জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার কোন বিকল্প নেই বলে আমরা মনে করি।

সরকারের প্রস্তাবিত বাজেট জনবান্ধব নয়। প্রস্তাবিত বাজেটে দেশের সীমিত আয়ের বৃহৎ দরিদ্র জনগোষ্ঠীর স্বার্থককে উপেক্ষা করা হয়েছে।

সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

মিয়া গোলাম পরওয়ার

সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
www.jamaat-e-islami.org

সাম্প্রতিক

  • আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি করতে হবে
  • ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের ইন্তিকালে গভীর শোক প্রকাশ
  • ইরানী দূতাবাসে রক্ষিত শোক বইতে সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার-এর স্বাক্ষর
  • সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে ২ জন বাংলাদেশী নাগরিক নিহত হওয়ার মর্মান্তিক ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
  • ইরানে ভয়াবহ রাসায়নিক বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত এবং সাত শতাধিক আহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ
  • ইউনিফর্ম ও অস্ত্রধারী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌম সীমা লঙ্ঘন করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
  • অগ্রহণযোগ্য ও বিতর্কিত নারী বিষয়ক সুপারিশমালা অবিলম্বে বাতিল ঘোষণা করতে হবে
  • বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী কৃষক হাসিনুর রহমান নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা এবং প্রতিবাদ
  • কয়রা-পাইকগাছা ইসলামী আন্দোলনের উর্বর ভূমি
  • সয়াবিন তেল লিটার প্রতি ১৪ টাকা এবং গ্যাসে প্রতি ইউনিট ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধির অযৌক্তিক সিদ্ধান্ত অবিলম্বে প্রত্যাহারের আহ্বান
  • বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
  • লাইব্রেরী
  • গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমূহ
  • সাইট ম্যাপ
  • যোগাযোগ
যোগাযোগ
৫০৫, এলিফ্যান্ট রোড, বড় মগবাজার
ঢাকা-১২১৭, বাংলাদেশ
ফোনঃ +৮৮ ০২ ৯৩৩১৫৮১
ফ্যাক্সঃ +৮৮ ০২ ৮৩২১২১২
ইমেইলঃ miagolamporwar@gmail.com

© ২০২০ সর্বস্বত্ত মিয়া গোলাম পরওয়ার কতৃক সংরক্ষিত

No Result
View All Result
  • প্রচ্ছদ
  • জীবন বৃত্তান্ত
  • লেখালেখি
    • অর্থনীতি
    • ইতিহাস
    • ধর্ম
    • ইসলামী আন্দোলন
    • বাংলাদেশ
    • রাজনীতি
    • সংস্কৃতি
    • বিবিধ
  • সংবাদ/কার্যক্রম
    • বিবৃতি/বাণী
    • দাওয়াহ কার্যক্রম
    • সমাজ কল্যাণ
    • সংগঠন ও রাজনীতি
    • শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ
    • স্বাস্থ্যসেবা
    • শ্রমিক কল্যাণ
    • আইন ও মানবাধিকার
    • তথ্য ও গবেষণা
    • বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি
    • সাহিত্য ও সংস্কৃতি
    • পরিবেশ ও কৃষি উন্নয়ন
    • যুব ও ক্রীড়া
    • আন্তর্জাতিক
  • তথ্যকোষ
    • বই
    • বক্তব্য
    • উদ্ধৃতি
    • সাক্ষাৎকার
    • বিশেষ প্রতিবেদন
    • স্মারক
    • বুকলেট/লিফলেট
    • পোস্টার
    • ডকুমেন্টারি
    • ছবি গ্যালারী
    • ভিডিও গ্যালারী

© ২০২০ সর্বস্বত্ত মিয়া গোলাম পরওয়ার কতৃক সংরক্ষিত